ঠিক কী পরিমাণ অর্থ বিদেশে পাচার হয়েছে, তার সঠিক পরিমাণ জানা নেই বাংলাদেশ ব্যাংকের। বিষয়টি নিয়ে আর্থিক গোয়েন্দা ইউনিট কাজ করছে বলে জানিয়েছেন মুখপাত্র, নির্বাহী পরিচালক হুসনে আরা শিখা। পাচার হওয়া অর্থ ফেরাতে টাস্কফোর্সের কার্যক্রম শুরু হয়েছে বলেও জানান তিনি।
সোমবার (৬ নভেম্বর) বিকেলে বাংলাদেশ ব্যাংকে সংবাদ সম্মেলনে মুখপাত্র বলেন, নীতি সুদহার বাড়িয়ে মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণের চেষ্টা চলছে, এটি আরও ৬ মাস অব্যাহত থাকবে এখন এ সিদ্ধান্ত পরিবর্তনের কথা ভাবছে না বাংলাদেশ ব্যাংক।
তিনি বলেন, বৈদেশিক মুদ্রাবাজারে স্থিতিশীলতা এবং সরবরাহ ঠিক থাকলে মূল্যস্ফীতি কমে আসবে। ব্যাংক সংস্কারে গঠিত টাস্কফোর্স করছে।
মুখপাত্র বলেন, গ্রাহক স্বার্থেই দুর্বল ব্যাংককে তারল্য সহায়তা দিচ্ছে বাংলাদেশ ব্যাংক। এসব ব্যাংক থেকে গ্রাহকদের প্রয়োজনের অতিরিক্ত অর্থ উত্তোলন না করারও অনুরোধ নিয়ন্ত্রক সংস্থার। বেক্সিমকো গ্রুপে রিসিভার নিয়োগের বিষয়টি প্রক্রিয়াধীন বলেও জানিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক।