মঙ্গলবার, ১১ মার্চ ২০২৫
১১ পৌষ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

শীত মৌসুমেও পোল্ট্রি বাজারে উত্তাপ বিরাজ করছে

শীত মৌসুমেও পোল্ট্রি বাজারে উত্তাপ

শীত মৌসুমেও পোল্ট্রি বাজারে উত্তাপ বিরাজ করছে। দোকানিদের দাবি, খামার থেকে সরবরাহ কম থাকায় দাম বেড়েছে। অন্যদিকে, শীতকালীন অনেক সবজির দাম ক্রেতাদের জন্য কিছুটা স্বস্তি এনে দিলেও, কিছু নির্দিষ্ট পণ্যের দাম এখনও আকাশছোঁয়া। ছুটির দিনে মাছের বাজারে পরিস্থিতি আরও উত্তপ্ত

শীত মৌসুমেও পোল্ট্রি বাজারে উত্তাপ বিরাজ করছে। দোকানিদের দাবি, খামার থেকে সরবরাহ কম থাকায় দাম বেড়েছে। অন্যদিকে, শীতকালীন অনেক সবজির দাম ক্রেতাদের জন্য কিছুটা স্বস্তি এনে দিলেও, কিছু নির্দিষ্ট পণ্যের দাম এখনও আকাশছোঁয়া। ছুটির দিনে মাছের বাজারে পরিস্থিতি আরও উত্তপ্ত।

শুক্রবার (২৪ জানুয়ারি) রাজধানীর বিভিন্ন বাজার ঘুরে দেখা যায়, ব্রয়লার মুরগির দাম কিছুটা কমলেও অন্যান্য মুরগির ক্ষেত্রে ক্রেতাদের বেশি খরচ করতে হচ্ছে। ব্রয়লার মুরগি কেজি প্রতি ২১০ টাকায় বিক্রি হলেও, সোনালি জাতের মুরগি ৩৫০ এবং দেশি মুরগি প্রতি কেজি ৬০০ টাকার নিচে মিলছে না।

সবজির বাজারে সিম, টমেটো, কপি, বেগুনের মতো শীতকালীন সবজি ৩০-৪০ টাকায় পাওয়া যাচ্ছে। তবে করলা, বরবটি ও পটলের মতো সবজির দাম বেশ চড়া। বিশেষ করে পটলের কেজি ১৫০ টাকা, করলা ও বরবটি ১০০ টাকার বেশি দামে বিক্রি হচ্ছে।

ডিমের বাজারেও দাম স্থিতিশীল নয়। বড় বাজারে ফার্মের প্রতি ডজন ডিম ১৩০-১৩৫ টাকায় বিক্রি হচ্ছে, যা পাড়া-মহল্লার দোকানে ১৪০-১৪৫ টাকায় উঠেছে।

মুদি পণ্যের দামে তেমন পরিবর্তন নেই। আমদানি করা মসুর ডাল ১০৫-১১০ টাকা, দেশি চিকন মসুর ১৩০-১৩৫ টাকা, মুগডাল ১৬৫-১৭০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। চালের বাজার চড়া, মিনিকেট চাল ৮০-৮২ টাকা, নাজিরশাইল ৮৫-৯০ টাকা, এবং মাঝারি জাতের চালের কেজি ৬০-৬৬ টাকায় পাওয়া যাচ্ছে।

মাছের বাজারে পরিস্থিতি বেশ উত্তপ্ত। ইলিশ মাছের কেজি দেড় কেজি ওজনের জন্য ৩-৩.৫ হাজার টাকা পর্যন্ত উঠেছে। ব্যবসায়ীদের দাবি, নদীতে মাছ কম পাওয়ায় চাষের জাতের চাহিদা বেড়েছে। গরুর মাংসের দাম কেজি প্রতি ৭৫০ টাকা অপরিবর্তিত থাকলেও খাসির মাংস ৫০ টাকা বেড়ে কেজি প্রতি ১১০০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।

-সায়মন ইসলাম

guest
0 মতামত সমুহ
Inline Feedbacks
View all comments